chotti panu golpo ব্লাউজ ভেদ করে আসা ব্রা এর স্ট্রাইপ সত্যিই মনোমুগ্ধকর

তেরো চৌদ্দ বছর বয়সের মাঝামাঝি একটা বয়সে ছেলেরা জাংগিয়া পরতো কিনা জানিনা। মেয়েরা যেমনি জামার নীচে ব্রা জাতীয় পোষাকগুলো পরে থাকে, সে ধারনাও তখন আমার যেমনি ছিলোনা, তেমনি ছেলেদেরও যে প্যান্টের নীচে জাংগিয়া পরতে হয়, সে ধারনাও আমার ছিলোনা। অন্য কথায় বললে, আমি তখনো জাংগিয়া জাতীয় পোষাকটা পরতাম না, এবং ছিলোও না।সেদিন দুপুরেই জীবনে প্রথম, কাকতালীয়ভাবে কেয়া আপা এবং সিলভীকে দেখেছিলাম ব্রা পরতে, তাও আবার লুকিয়ে লুকিয়ে। কেয়া আপার অনুমানেই হউক, সেদিন অনেকটা ধরা পরেই, কেয়া আপার পাশে ঘুমানোর সৌভাগ্যটা হয়েছিলো। আর সে রাতেই কেয়া আপা কেনো যেনো, সারাটা রাত আমার নুনুটা মুঠিতে ধরেই ঘুমিয়েছিলো। আর সকাল বেলায়, অতি সোহাগ করেই তার মুখ থেকেই সুস্বাদু চর্বিত খাবার আমার মুখে তুলে দিয়েছিলো। যা আমার মনে চমৎকার কিছু অনুভুতিই জাগিয়ে তুলছিলো পর পর! আমার দেহ মনে তখন ভিন্ন ধরনের এক শিহরণই শুধু! এবং অনেকটা ঘোরের মাঝেই যেনো আমার মুহুর্তগুলো কাটছিলো।স্কুলের জন্যে প্রস্তুতি নিলাম অনেকটা তাড়াহুড়া করেই। গোসলটা সেরে তাড়াহুড়া করেই সাদা গেঞ্জিটার উপর স্কুলের সাদা শার্ট আর নীল প্যান্টটা পরে নিয়ে, স্কুল ব্যাগটা নিয়ে ছুটলাম স্কুলের পথে। সেদিন আমার কি হলো বুঝলাম না। স্কুলে যাবার পথে, নিজের অজান্তেই অনেক উঠতি বয়সের মেয়ে সহ, বয়স্ক মেয়েদের বুকের দিকেও শুধু আমার চোখ দুটো ছুটে যেতে থাকলো। এমন কি স্কুলে যাবার পথে, তথা কথিত প্রিতীশ বাবুর বউকেও চোখে পরলো। তাকে আমি চিনি, আগেও অনেকবার দেখেছি। যিনি আমাদের পার্শ্ববর্তী স্কুলেরই অংকের টিচার! এবং আমাদের স্কুলের অংক স্যার প্রীতিশ বাবুর বউ। অথচ, কোন দিনও তার দিকে তাঁকানোর কথা ভাবিনি। আমি দেখলাম, প্রিতীশ বাবুর বউ এর ব্লাউজ ভেদ করে আসা ব্রা এর স্ট্রাইপ সত্যিই মনোমুগ্ধকর!

Read more