prem choti বিমল বাবুর কামনা – 1

bangla prem choti. বিমল বাবুর বাসায় নতুন ভাড়াটে উঠছে আজ।ভদ্রলোক তার স্ত্রী দুজনাই চাকুরীজিবী। ভদ্রলোকের নাম সলীল দত্ত,সে একটা মাল্টি ন্যাশনাল কোম্পানিতে, তার স্ত্রী স্বাতী একটা ব্যাংকে চাকুরী করে।দম্পতীর বয়ষ চল্লিশ বিয়াল্লিশ।মহিলা শ্যামলা দোহারা দেখতে তেমন ভালো না হলেও বেশ ভালো ফিগার। ছোট সংসার,এক ছেলে এক মেয়ে। মেয়েটা বড় স্কুলতে পড়ে।বেশ বাড়ন্ত গড়নের দির্ঘাঙ্গী কিশোরী ,শ্যামলা ত্বকে কৈশরের লাবন্য।প্রথম দিন বাবা মায়ের সাথে এসেছিলো মেয়েটা।

পরনে গোলাপি ঘটি হাতা হাঁটু ঝুল ফ্রক,নিটোল বাহু পাতলা সুতি কাপড়ের তলে লম্বাটে উরুর গড়ন,উঁচু হয়ে ভরাট হতে শুরু করা নিতম্ব রেখা বেশ স্পষ্ট।তবে সবচেয়ে দৃষ্টি কাড়ে মেয়েটার স্তন দুটো এত অল্প বয়ষী মেয়ের এত বড় আর এত উদ্ধত স্তন আগে দেখেননি বিমল। ফ্রকের তলে ব্রেশিয়ার পরে ছিল মেয়েটা আঁটসাঁট ফ্রক নিচের টেপজামা ভেদ করে ব্রার স্ট্রিপ স্তনের গোলাকার রেখা এমনভাবে ফুটে উঠেছিলো যে ও দুটির উত্তল অবতল পৌড় চোখের দৃষ্টি তে ধরা পড়েছিল স্পষ্ট। বিমল ঘোষকে কেউ লম্পট বলতে পারবে না।স্ত্রী গত হয়েছে দশ বছর হল।ছেলে মেয়ে দুজনই বিদেশে।

prem choti

বয়ষজনিত কারনে মাথার চুল পাতলা আর সামান্য নেয়াপাতি ভূড়ী ছাড়া এখনো যথেষ্ট শক্ত সামর্থ্য হলেও এবয়ষেও যৌন সামর্থ্য আছে কিনা তা এদিনের আগে টের পাননি তিনি। হঠাৎ করেই সেদিন শেষ বয়ষে বিকেলের আলোয় মেয়েটাকে দেখে কি যে হল বিমলের পৌড় বয়েষে অল্প বয়েষী কিশোরীর প্রতি একটা তিব্র কামনা মিশ্রিত আকর্ষণ অনুভব করে একাধারে অনুশোচনা আর অসস্তিতে পড়ে গেলেন তিনি।কি আছে মেয়েটার মধ্যে? শুধু কি ধারালো হয়ে ওঠা দেহ বল্লরী যা বাঙালী হিন্দু মেয়েদের অমুল্য সম্পদ আর একমাথা পিঠময় ছড়ানো একরাশ চুল?


মুখশ্রী তো তেমন সুন্দর না,শুধু বড়বড় চোখে শান্ত লাজুক ছায়া। কি হল জানেন না বিমল শুধু জানেন প্রথম দর্শনেই কচি মেয়েটাকে দেখে পাজামার তলে শিম্নটা দৃড় হয়ে উঠেছিলো তার।সেই সাথে একটা অদ্ভুত চিন্তা এই বয়েষী মেয়ে,বাপ মা চাকরী তে গেলে বাড়ীতে অনেক সময় একা থাকবে আর গুপ্তাঙ্গে লোম গজানোর এই বয়ষে মেয়েরা বেশ লাজুক হয়,সুযোগ আসলে সদ্ব্যবহার কি করতে পারবেন না তিনি? prem choti

আসলে মেয়েটাকে দেখেই প্রায় অর্ধেক ভাড়ায় বাড়ীটা ভাড়া দিয়েছেন বিমল।ওরা ভাবতেই পারেনি এত অল্প ভাড়ায় এত সুন্দর আর বড় বাড়ী পাবে।বাড়ী দেখে চলে যেতে বিছানায় শুয়ে ভেবেছিলেন বিমল,চোখ বুজতেই ভেসে উঠেছিলো কিশোরীর দেহ বিভঙ্গ,আহ ছিপছিপে কিন্তু ধারালো শরীরের বাঁক,কোমোরের কাছটা সরু, ঘটি হাতার নিচ থেকে নগ্ন বাহুদুটো সুডোল আর দির্ঘ। ফ্রকের তলে হাঁটুর নিচ থেকে খোলা পা দুটোর গড়ন বড় সুন্দর।নির্লোম পায়ের গোড়ালিতে চিকন দুটো নুপুর সোফায় যখন বসেছিলো পাদুটোর দিকে বারবার চোরা চোখে দেখছিলেন তিনি।

হাঁটু দুটো জোড়া করা,যদি একটু সরে তাহলে তিনি যেখানে বসে ছিলেন সেখান থেকে ফ্রকের তলে উরুর ভেতরের দেয়াল হয়তো দেখা যাবে।কিন্তু নিরাশ হতে হয়েছিলো বিমলকে। আসলে উরু ঢাকার বয়ষ,দেহ সচেতনায় এসময় সজাগ হয়ে ওঠে মেয়েরা,তাই অসাবধানেও হাঁটু সরায়নি, তবে যখন বসা থেকে উঠে দাঁড়িয়েছিলো ঘুরে দাঁড়াতে পিছন থেকে পাছার কাছে ফ্রকটা ভরাট হয়ে ওঠা দুই নিতম্বের মাঝের বিভাজন রেখা এক ঝলকের জন্য ফুটিয়ে তুলে মিলিয়ে গেছিলো শুধু।ভালো রান্না করতে পারেন নিজেই রান্না করে খান। prem choti

সেদিন রাতে কিছু খেতে পারলেন না বিমল মেয়েটাকে দেখার পর মনের ভেতরের যে লালসার সাপ লকলক করেছিলো রাতে বিছানায় শুয়ে সেই সাপের দ্বংশনে কিশোর বেলার মত নিজের দৃড় লিঙ্গটায় হাত বোলাতে বোলাতে নিজের কামার্ত তৃষ্ণার্ত স্বত্তার সাথে যুদ্ধ করতে করতে হেরে যেতে হয়েছিলো তার।এতদিনের নৈতিকতা সংযম,অবদমন,নির্ঘুম রাতের পর ভোররাতে কিশোরী নিলাকে নগ্ন করে কল্পনায় প্রবল হস্তমৈথুনে ভেঁসে গেছিলো তার। দুদিন পর মালপত্র আসতে শুরু করে।সেই সাথে নিলা আর বাবলু।

একে কি বলে প্রেম না কাম,নিজের সন্মান সামাজিক মর্যদা ভুলে একটা ঘোরের বসে কামনায় কাতর হয়ে নিজের হাঁটুর বয়ষী কচি মেয়েটার দিকে নিলার কিশোরী দেহের দিকে একটু একটু করে এগিয়ে যান বিমল।প্রথম দিন থেকেই ছেলে মেয়েদের মন জয়ের চেষ্টা আস্তে আস্তে ফললাভ করতে শুরু করে।প্রথমে থ্রিতে পড়া বাবলু জেঠুর ভক্ত হয়ে ওঠে রাত দিন তার কাছেই পড়ে থাকে ছেলেটা।দুহাতে ছেলে মেয়ে দুটোর পিছনে অর্থ ব্যায় করেন বিমল।প্রতিদিন চকলেট বিস্কুট,দামী সব জামা কাপড় প্রথম প্রথম……prem choti

এমা ছিছি,দাদা এসব কি করেছেন,”বলে প্রতিবাদ করেছিলো স্বাতী।
কৃত্তিম দুঃখ পাওয়ার ভান করেন বিমল
“বুঝেছি,আমিতো তোমাদের নিজের কেউ নই,”চোখে জলের আভাস দেখে,আহা ছেলে মেয়েরা দূরে একা নিঃসঙ্গ একটা মানুষ,সত্যি সত্যি ছেলেমেয়ে দের প্রতি বিমলের ভালোবাসা দেখে গলে যায় স্বাতী

“ক্ষমা করবেন দাদা,আর কোনোদিন নিষেধ করবো না,”বলে হাত জড় করে বিমলের কাছে।একমাসের পরিশ্রম বাবলু আগেই তার ন্যাওটা হয়েছিলো আস্তে আস্তে নিলার মনেও জেঠুর জন্য জায়গা তৈরি হতে শুরু করেছিলো ধিরে ধিরে। পড়াশোনায় মধ্যম মানের নিলা। স্বাতী আর সলিলের তাতে আপত্তি,কেন রেজাল্ট ভালো হচ্ছেনা বলে হামলে পড়ে মেয়ের উপরে। মাঝখানে বাধা হয়ে দাড়ান বিমল। prem choti

“খবরদার এত লক্ষি আর ভালো মেয়েটাকে তোমরা বকবেনা।”
“দাদা আপনি জানেন না, এই দেখুন,নিলার রিপোর্ট কার্ড় দেখুন ইংলিশ আর ম্যাথের অবস্থা দেখুন,বিমলের গা ঘেসে বসে বলেছিলো স্বাতী।
“আচ্ছা এই দুটো সাবজেক্ট আমি দেখিয়ে দেব “বলে স্বাতীর উরুতে চাপড় দেন বিমল।দাদা আপনি যে আমাদের জন্য কত করেন শাড়ীর আঁচল সরে যেতে দিয়ে নিজের ব্লাউজ ঢাকা একটা পুর্ন স্তন উন্মোচিত করে বলে স্বাতী।

আজকাল স্বাতীর এই দেহ প্রদর্শন লক্ষ্য করেন বিমল।তবে তিনি যে নিষ্কলুষ চরিত্রের একজন মানুষ সেটা প্রমান করতে দেখেও না দেখার ভান করেন।এক মাস দুমাস এর মধ্যে স্বাতী আর সলীলের মনে বিশ্বাস জন্মায় যে বিমল একজন দেবতা সুলভ সাদাসিধে মানুষ যে কিনা তাদের ছেলেমেয়ে দুটিকে নিজের ছেলেমেয়ের মত ভালোবাসে।দুমাস দাঁতে দাঁত চেপে অপেক্ষা করেন বিমল এ দুমাসে নিলার দেহের অনেক অজানা অধ্যায় জানা হয়ে যায় তার। prem choti

সবসময় ফ্রকের বগলের কাছে ঘামে গোল হয়ে ভিজে থাকে নিলার কচি মেয়েটার বগলের কেশ অবস্থা কল্পনা করে জালের আড়ালে থাকা দুধের পাত্রের আশেপাশে থাকা লোভী বিড়ালের মত ছোঁকছোঁক করে বিমল। তার অপেক্ষা বাড়ীতে আসার এক মাসের মাথায় ইচ্ছাপুরন ঘটে।অন্যদিনের মত সকালের চা খেতে নিচতলায় নিলাদের বাসায় গেছিলেন বিমল বসার ঘরের পাশেই বেডরুম । স্কুলে যাওয়ার জন্য স্নানে যাবে নিলা বসার ঘরে বসে চা খেতে খেতে আধা খোলা পর্দার ওপাশে সল্পবসনা কিশোরীর উপস্থিতি অনুভব কর সচকিত হয়ে উঠেছিলেন তিনি।

স্বাতী তাকে চা দিয়ে ভেতরে গেছে সলীল অফিসের জন্য রেডি হতে উঠে যায়, এই সময় দরজার সাথে থাকা আলমারির সামনে এসেছিলো নিলা,পরনে শুধু হাতকাটা সাদা টেপ আর খয়েরী প্যান্টি আলমারির মাথার উপর থেকে শ্যাম্পুর বোতোল নামানোর জন্য হাত তুলে দিতেই পাশ থেকে তার বগল দেখেছিলেন বিমল,দিনের বেলা নিটোল শ্যামলা বাহুর তলে কালো চুলে ভরা কিশোরী বগলের তলাটা এক ঝলক,তবু সারা শরীর ঝনঝন করে উঠেছিলো তার। prem choti

কি সুন্দর নগ্ন উরুর গড়ন,বগলে চুলের উপস্থিতি তার মানে তলপেটের নিচে কিশোরী নারী অঙ্গেও যৌন কেশ গজিয়েছে মেয়েটার,এ মেয়ে যে তৈরি মেয়ে মনের কোনে অশ্লীল ইঙ্গত চলে যেতেই মমাথাটা ঝিমঝিম করে উঠেছিলো বিমলের।ঐ দিন বগল দেখার পর নিলা কখন বগল তুলবে সেই অপেক্ষায় থাকলেও কাপড়ের উপর দিয়ে ফ্রকের বগলের কাছটা গোল হয়ে ঘামে ভিজে থাকা ছাড়া নগ্ন বগলের অমিত শোভা দেখা না হলেও নিলাকে পড়াতে শুরু করার দুদিনের মাথায় আরো উত্তেজক আরো মারাক্তক কিছু দেখার সুযোগ হয়েছিলো তার।

সন্ধ্যায় নিলাকে পড়াতে বসেছিলেন বিমল তিনি চেয়ারে নিলা বিছানায়,
“এটা কি ধরনের অভ্যাস ধমক দিয়েছিলো স্বাতী,চেয়ার টেবিলে যাও,”বলে শাশন করেছিলো মেয়েকে।
“আহহা,বাধা দিয়েছিলেন বিমল,থাক না, ওর যেভাবে সুবিধা ওভাবেই ওকে পড়তে দাওতো,”বিছানায় বসলে অসংলগ্ন নিলাকে দেখার অনেক সুবিধা দেখে বলেছিলেন বিমল। prem choti


“ঠিক আছে দাদা,”বলে বেরিয়ে গেছিলো স্বাতী।বাড়ীওয়ালা ভাড়ার কথা বলে না গতমাসে পাঁচশো টাকা কম দেয়ার পরও কিছু বলেনি।মেয়েটাকে পড়া দেখিয়ে দিচ্ছে,নিলার রেজাল্টেও অনেক উন্নতি,ছেলে মেয়েদের জামাকাপড় খেলনা বাবলু জেঠু বলতে অজ্ঞান স্বাভাবিক ভাবে বিমলের কথাই বেদবাক্য স্বাতী আর সলীলের কাছে।নিলাকে অংক করতে দিয়ে মুখের কাছে খবরেরকাগজ টা মেলে দিয়ে বসেছিলেন বিমল সামনে বাবলু তার খাতা পেন্সিল নিয়ে ব্যাস্ত,তবে ছোট ছেলেটা তার দেখার সুবিধায় কোনো বাধা নয় বরং ঘরে সে থাকলেই তার জন্য সুবিধা।

তিনজনেই মগ্ন নিলা আর বাবলু অংক করায় বিমল কাগজের আড়াল থেকে নিলাকে লুকিয়ে দেখায়,দেয়ালে হেলান দিয়ে দু হাঁটু মুড়ে তুলে কোলে খাতা নিয়ে অংক করছিলো নিলা অসাবধানতায় তার ফ্রকের ঝাপ নিচে পড়ে যে তার উরু নগ্ন হয়ে প্যান্টি পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে বুঝতে পারেনি সে।আলোর বিপরীতে বসেছিলো নিলা ফলে পরিষ্কার দেখেছিলেন বিমল,ভরাট হতে শুরু করা সুগঠিত শ্যামলা লাবণ্যময় উরু তলে পরা সাদা রঙের পাতলা প্যান্টি. prem choti

এক চিলতে কাপড়টা লেপ্টে আছে উরুসন্ধির খাঁজে,ওখানে প্রদিপ আকৃতিতে ফুলে আছে জায়গাটা খুব বেশি হলে দুমিনিট পাজামার তলে তার পঞ্চান্ন বছরের প্রাচীন লিঙ্গটা যুবকের মত দৃড় হয়ে উঠেছিলো ,কোনোমতে নিজের উত্তেজিত অঙ্গকে আড়াল করে,
“তোমরা পড়,আমার শরীরটা হঠাৎ খারাপ লাগছে” বলে তাড়াতাড়ি দোতালায় চলে গেছিলেন বিমল
একটু পরেই ব্যাস্ত ছেলে মেয়ে সহ স্বাতী সলিল এসেছিলো তার ঘরে।
“দাদা কি হয়েছে শরীর নাকি খারাপ করেছে,”বলেছিলো সলীল
ও কিছু না মনে হয় প্রেশারটা একটু বেড়েছে তাড়াতাড়ি বলেছিলেন বিমল।

দেখি বলে তার কপালে হাত রেখে মাথার কাছে বসেছিলো স্বাতী।দির্ঘ দিন পর নারী শরীরের গন্ধ স্বাতীর ভরাট কোল শাড়ী পরা উরুর স্পর্শ। তার খাটের বাজু ধরে দাঁড়িয়ে ছিলো নিলা,বাবলু
“জেঠু কি হয়েছে” বলে বসেছিলো তার কোলের কাছে
“আহ বাবলু।জেঠুকে এখন বিরক্ত করনা,”বলেছিলো সলীল।
“থাক থাক ওদের কিছু বলনা,”তাড়াতাড়ি বলেছিলেন বিমল। prem choti

“নিলা জেঠুর মাথার কাছে বস,হাত বুলিয়ে দাও মাথায়,”বলেছিলো স্বাতী। নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছিলেন না বিমল শুধু তৃষিতর মত চেয়ে ছিলেন নিলার দিকে।পায়ে পায়ে এগিয়ে এসেছিলো নিলা মাথার কাছে বসে হাত রেখেছিলো কপালে
আহ,এতো জ্বর তপ্ত নয় কামতপ্ত কপাল,যার জন্য কামার্ত তার হাতের স্পর্শে আগুনটা উথলে উঠেছিলো তার।
“দাদা ডাক্তার ডাকবো কি,”বলেছিলো সলীল।
“না না বিশ্রাম নিলেই ঠিক হয়ে যাবে,”বলেছিলেন বিমল।

তাহলে লাইট টা নিভিয়ে দেই,বাবলু জেঠুকে বিরক্ত করবে না বলে আলো নিভিয়ে দিয়ে চলে গেছিলো স্বামী স্ত্রী।কিশোরী দেহের উত্তাপ ঝাঁঝালো মেয়েলী ঘামের গন্ধ কাঁধের কাছে নরম পেলব উরুর স্পর্শ রক্তের মধ্যে তোলপাড় শুরু হয়েছিলো বিমলের।
“জেঠু আমিও তোমার মাথায় হাত বুলিয়ে দেই,বলেছিলো বাবলু।নিলার একান্ত স্পর্শ এসময় বাবলুর আবদার বিরক্ত লাগলেও,
“আচ্ছা দাও” বলতেই বাবলু উঠে মাথার অন্যপাশে বসে কপালে হাত দিতেই হাত সরিয়ে নিয়েছিলো নিলা। prem choti

একি বিড়ম্বনা মনে মনে বিরক্ত হয়ে,দিদি কপালে দিয়ে দিক তুমি বরং হাতের আঙুল টেনে দাও বলে ডান হাতটা বাড়িয়ে দিয়েছিলো বিমল।আবার কপালে নিলার নরম হাতের স্পর্শ,এবার নিলাকে
“মামনি তুমি পা তুলে বস পায়ে মশা কামড়াচ্ছে,”বলে সরে শুয়েছিলো বিমল। বাধ্য মেয়ের মত পা তুলে বসেছিলো নিলা সেই সাথে গা ঘেঁসে আসায় মাথায় নরম পেলব কিছু ঘসা খেয়েছিলো বিমলের।সারা শরীরে বিদ্যুৎ প্রবাহ অন্ধকারে নিলার স্তন ওটা আজ বাড়ীতে ব্রেশিয়ার পরেনি মেয়েটা আহ লিঙ্গটা পুর্ন উত্থিত অন্ধকারে দেখা যাচ্ছে না,অণ্ডকোষ যেন ফেটে যাবে, এসময় আবার বিরল কেশ মাথাটায় নিলার ডান স্তনের স্পর্শ পেয়েছিলো বিমল।

মুখের কাছেই নিলার ফ্রকে ঢাকা স্তন,নাঁকে ভেসে আসছে নিলার কিশোরী ঘেমে ওঠা বগলের গন্ধ।আধঘণ্টা এই স্বর্গে অবস্থানের পর স্বাতী এসেছিলো খাবার নিয়ে।কামের উত্তাপে খাবার রুচি নষ্ট হয়ে গেছে,স্বাতী
“দাদা খেয়ে নিন,নাহলে অম্বল হবে “বলায়,
“এখন খাবোনা,রাতে যদি ক্ষুধা লাগে তাহলে দেখা যাবে,”বলেছিলো বিমল। prem choti

আচ্ছা রাতে কোনো অসুবিধা হলে ডাকবেন কিন্তু,বলে” এই ছেলেমেয়েরা চল,জেঠু বিশ্রাম নিক” বলে বিদায় নিয়েছিলো ওরা।ঘরের ভেতরে তখনো নিলার কিশোরী গায়ের গন্ধ,মেয়েটা বিছানার যেখানে বসেছিলো সেখানে পাগলের মত মুখ ঘসেছিলেন বিমল,সারারাত ছটফট করে পার করেছিলেন নির্ঘুম রাত।আস্তে আস্তে নিলার সাথে ঘনিষ্টতা বাড়ে তার।লাজুক মেয়েটা আস্তে আস্তে কাছে আসে ।ভূল করেও নিলার গায়ে হাত দিতে চেষ্টা করেননা বিমল আস্তে আস্তে পরম নির্ভরতায় নিলাই ঘেঁসে আসে তার কাছে।

জেঠু বাবা মার রোষ থেকে তাকে বাঁচিয়েছে,জেঠুর কারনে তার রেজাল্ট ভালো হচ্ছে,দামী দামী জামা কাপড়,দিনদিন লোকটার প্রতি কৃতজ্ঞতা শ্রদ্ধা বেড়ে চলে নিলার।শুধু জেঠু মাঝে মাঝে তাকে চুরী করে দেখে,দেখাটা ঠিক বুঝতে পারে না নিলা, কেমন যেন গায়ের মধ্যে শিরশির করে নিলার প্যান্টির নিচে ভিজে ওঠে যোনীটা ।এই দেখাতে ভালো লাগাও আছে আবার খারাপ লাগাও আছে ।বড় হচ্ছে নিলা বান্ধবী দের গল্পে অনেক কিছু জানছে শিখছে।

যৌনগন্ধি ভালোলাগা খুব সুন্দরী না হবার একধরনের কষ্ট,বয়ষ্ক বুড়ো হলেও তার প্রতি অখণ্ড মনযোগ জেঠুর,ইচ্ছা করে আদর করে তাকে কাছে টেনে নিক জেঠু,যেমন টেনে নেয় বাবলুকে,বাবলুর মত তাকেও কোলে বসাক গায়ে মাথায় হাত বুলিয়ে দিক।সেই ইচ্ছায় জেঠুর সাথে আজকাল গায়ে গা লাগিয়ে বসে এক ধরনের মজা পায় নিলা,এযেন একটা খেলা যা শুধু জেঠু আর সে জানে যা জেঠুকে দেখাতে নিষিদ্ধ খারাপ কিছুর দিকে এগিয়ে যেতে প্রলুব্ধ করে তাকে। prem choti

দিন দিন দেখার সিমা বেড়ে বিপদজ্জনক পর্যায় চলে যায়, বাড়ীতে সাধারনত ফ্রক পরে নিলা উরুর মাঝামাঝি ঝুলের এই ফ্রকের নিচে বাড়ীতে অনেকসময় প্যান্টি ছাড়া কোনো অন্তর্বাস থাকেনা।প্রায় পুর্ন স্তনভার কচি ডাবের মত পাতলা কাপড়ের তলে স্তনের উর্ধমূখি বোঁটার আভাস হাঁটা চলায় গতি পেলে ব্রেশিয়ারহীন উত্তাল মাংসপিণ্ড দুটি দুলে দুলে ওঠে।

পায়ের গড়ন খুব সুন্দর নিলার নিটোল গড়নের পায়ে চিকন দুটো তোড়া পরে মেয়েটাউঠতে বসতে ফ্রকের ঝাপ উঠে মসৃণ তেলতেলা উরুর অনেকদূর দেখা যায়,ঘরের পাশেই লাগোয়া বাথরুম সেখানে পেচ্ছাপ করতে যায় নিলা কল্পনায় নিলাকে প্যান্টি নামিয়ে পা ফাঁক করে প্যানে বসতে দেখে বিমল, কান উৎকির্ন করে শোনে যোনীর জোড়ালাগা ঠোঁটের ফাক দিয়ে তিব্র বেগে বেরিয়ে আসা স্বাস্থ্যবতি কিশোরীর মুত্রত্যাগের কামোদ্দীপক মেয়েলী হিস হিস শব্দ।মাঝেমাঝে সহ্য করতে না পেরে কিশোর বয়ষের মত হস্তমৈথুন করে ফেলেন বিমল,যদিও আগুনের তাপ না কমে বেড়ে যায় তার। prem choti

আসলে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো যায়,কিন্তু দুধের দেখা পেলে আর ঘোলের প্রতি মন ওঠেনা।আজকাল প্রায় রাতেই তার কাছে থাকে বাবলু।দুজনে সিডি প্লেয়ারে সিনেমা দেখে তারা।নিলারও সিনেমা দেখার খুব শখ কিন্তু মায়ের শাষনের কারনে খুব বেশি হলে আধা ঘণ্টা বরাদ্দ হয় তার জন্য।

Leave a Comment